৬৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১১ অক্টোবর ২০১৯ শুক্রবার, বিকাল ৪টায় কচি – কাঁচা মিলনায়তনে এক আনন্দঅনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।

*

সত্য শান্তির গান গেয়ে যাই আমরা কচি-কাঁচারা, আমরা মিলেছি প্রাণে প্রাণে গড়তে এই নতুনধারা। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিশু-কিশোর সংগঠন কচি-কাঁচার মেলার ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ১১ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, বিকেল চারটায় ৩৭/এ, সেগুনবাগিচাস্থ কচি-কাঁচা মিলনায়তনে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণী এবং আনন্দানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

কচি-কাঁচার মেলা বিভিন্ন কর্মকা-ের মধ্য দিয়ে শিশুদের মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত করে। মা, মাতৃভূমি ও মাতৃভাষাকে ভালবাসার শিক্ষা শিশুরা কচি-কাঁচার মেলা থেকে পায়। ৬৩ বছরের অসংখ্য আলোকিত মানুষ তৈরী করেছে কচি-কাঁচার মেলা কিন্তু সমাজের গ্রহণীয় নয় এমন কোন কাজের সাথে কখনই যুক্ত হয়নি মেলার কোন সদস্য। কচি-কাঁচার মেলা যে কাজগুলো করে যাচ্ছে তার সাথে শিশুদের যুক্ত করা এখন খুবই জরুরী। আলোচনা পর্বে এমন বক্তব্য তুলে ধরেন বক্তারা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম। স্মৃতিচারণ ও আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন মেলার ট্রাস্টিবোর্ডের সদস্য সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এ. টি. এম শামসুল হুদা, মেলার সভাপতি খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ এবং মেলার সহ-সভাপতি কবি রুবী রহমান। শিশু বক্তা মেলার কর্মীভাই শেখ মো. হিমেল ও উষসী দিবাংশু তমঘœ মহীন এবং সভাপতিত্ব করে শিশু সদস্য শবনম মুশতারী রিমঝিম। অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য রাখেন মেলার সাধারণ সম্পাদক আলপনা চৌধুরী। উপস্থাপনায় ছিল মেলার কর্মীভাই আদিব কিবরিয়া ও কর্মীবোন ফারমিহা আহমেদ শ্রেষ্ঠা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *